বিদ্যমান ‘স্টেট অফ ইমার্জেন্সি’র সঙ্গে ‘স্টেট অফ ডিজাস্টার’ এর পার্থক্য রয়েছে। ১৬ মার্চ ২০২০ থেকে ভিক্টোরিয়ায় স্টেট অফ ইমার্জেন্সি জারি রয়েছে। āĻĒāĻžāĻŦāϞāĻŋāĻ āĻšā§āϞāĻĨ āĻ
ā§āϝāĻžāύā§āĻĄ āĻā§ā§āϞāĻŦāĻŋā§āĻŋāĻ āĻ
ā§āϝāĻžāĻā§āĻ ā§¨ā§Ļā§Ļā§Ž এর অধীনে এটি জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে চিফ হেলথ অফিসার ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী হন। তিনি জনগণকে কোয়ারেন্টিন করতে পারেন, জন-সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে পারেন এবং জনগণের চলাচলের উপরে নানা রকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারেন। এছাড়া, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় অন্যান্য বিধি-নিষেধও আরোপ করতে পারেন।
আর, স্টেট অফ ডিজাস্টার-এর মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক ইস্যুগুলোর বাইরের বিষয়গুলো নিয়েও কাজ করা হয়। যেমন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, বিস্ফোরণ কিংবা অবরোধের মতো ঘটনা। প্লেগ ও মহামারী প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও এটি প্রয়োগ করা যায়।
āĻāĻŽāĻžāϰā§āĻā§āύā§āϏāĻŋ āĻŽā§āϝāĻžāύā§āĻāĻŽā§āύā§āĻ āĻ
ā§āϝāĻžāĻā§āĻ ā§§ā§¯ā§Žā§Ŧ এর অধীনে ভিক্টোরিয়ার প্রিমিয়ার এ রকম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।
স্টেট অফ ডিজাস্টারের মাধ্যমে পুলিশ মন্ত্রী অন্যান্য যাবতীয় সরকারি এজেন্সিগুলোকে দিক-নির্দেশনা দিতে পারেন এবং তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে পারেন। বিপর্যয় প্রতিরোধে মন্ত্রী যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। প্রয়োজনে তিনি সংসদের কার্যক্রমও বন্ধ করতে পারেন।
মেট্রোপলিটন মেলবোর্ন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম এলাকা যেখানে স্টেজ ফোর বা চতুর্থ পর্যায়ের করোনাভাইরাস নিষেধাজ্ঞাসমূহ জারি করা হয়েছে। কার্ফিউসহ বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়েছে জনজীবনে।
কার্ফিউ: মেলবোর্ন জুড়ে সর্বত্র প্রতিদিন রাত ৮:০০ পিএম থেকে সকাল ৫:০০ এএম পর্যন্ত কার্ফিউ জারি করা হয়েছে। এটি বলবৎ করা হয়েছে ২ আগস্ট ২০২০, রবিবার থেকে। সেই সময়টিতে সবাইকে ঘর ছেড়ে বাইরে বের হতে নিষেধ করা হয়েছে।
ব্যতিক্রম: কর্মরত, সেবা-যত্ন প্রদানকারী ও গ্রহণকারী, ঘনিষ্ঠ সঙ্গী/সঙ্গিনীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাওয়া ব্যক্তিরা।
দোকানপাট: ট্রেডিং আওয়ার-এ সুপারমার্কেটগুলো খোলা থাকবে। তবে, কার্ফিউয়ের সময়ের বাইরে কেনাকাটা করতে হবে। প্রতিটি পরিবার থেকে মাত্র একজন একই সময়ে দিনে একবার মাত্র কেনাকাটা করতে পারবেন।
ব্যায়াম: একদফায় এক ঘণ্টার জন্য ঘরের বাইরে গিয়ে ব্যায়াম করা যাবে। বাড়ির পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে থাকতে হবে, এর বাইরে যাওয়া যাবে না। টেনিস, গল্ফ এবং ফিশিংয়ের মতো বিনোদনমূলক কার্যক্রম নিষিদ্ধ। প্রিমিয়ার ড্যানিয়েল অ্যান্ড্রুজ রবিবার বলেন, “গল্ফ, টেনিস, ফুটবল বা সকার বল এগুলো বন্ধ।”
“হাঁটুন কিংবা দৌঁড়ান, এরপর সোজা ঘরে ফিরে যান।”
রেস্টুরেন্ট: রেস্টুরেন্ট এবং ক্যাফেগুলো তাদের টেকঅ্যাওয়ে এবং হোম ডেলিভারি সার্ভিসগুলো জারি রাখতে পারবে। বটল শপগুলোও খোলা থাকবে।
পরিবহন: রাত্রিকালীন গণ-পরিবহনের সময়সূচি সীমিত আকারে থাকবে।
বিয়ে-শাদী: কমপ্যাশনেট গ্রাউন্ড ছাড়া মেলবোর্নে নিষিদ্ধ।
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া: নিয়মগুলো অপরিবর্তিত থাকবে। পরিচালনাকারী ছাড়াও আরও ১০ জন এতে যোগ দিতে পারবেন।
কার্ফিউতে কেমন কাটালেন মেলবোর্নবাসী?
মেলবোর্নের প্রায় পাঁচ মিলিয়ন বাসিন্দা কার্ফিউয়ের মাঝে গত রাত অতিবাহিত করেছেন।
ভিক্টোরিয়ানদেরকে ঘরের বাইরে āĻŽāĻžāϏā§āĻ āĻĒāϰāĻŋāϧāĻžāύ করতে হবে। কেউ যদি মাস্ক পরিধান না করে তাহলে তাকে ২০০ ডলার জরিমানা করা হবে। ১২ বছরের কম-বয়সী শিশুদের জন্য মাস্ক পরিধান করা বাধ্যতামূলক নয়।
গত রবিবার রাজ্যটিতে ৬৭১ টি নতুন করোনা-কেস পাওয়া যায়। এক দিনে সনাক্ত হওয়া কেসের দিক থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
এদিকে, রিজিওনাল ভিক্টোরিয়ায় ‘স্টেজ থ্রি’ বা তৃতীয় পর্যায়ের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
এসব আইন লঙ্ঘন করলে কী হবে?
নতুন নিষেধাজ্ঞাগুলো অনুসরণ না করলে ১,৬৫২ ডলার পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।
এদিকে, নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারও সেখানকার বাসিন্দাদেরকে āĻŽāĻžāϏā§āĻ āĻĒāϰāĻŋāϧāĻžāύ āĻāϰāĻžāϰ āĻāύā§āϝ āĻā§āϰāĻžāϞ⧠āĻĒāϰāĻžāĻŽāϰā§āĻļ āĻĻāĻŋā§ā§āĻā§।
মেট্রোপলিটন মেলবোর্নের বাসিন্দাদেরকে ঘরে অবস্থান করার নির্দেশ অনুসরণ করতে হবে। শুধুমাত্র অপরিহার্য কাজ, পড়াশোনা, ব্যায়াম কিংবা সেবা করার জন্য ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে। জনগণের মাঝে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ার জনগণকে অবশ্যই পরস্পরের মাঝে কমপক্ষে ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। āĻāύ-āϏāĻŽāĻžāĻāĻŽā§āϰ āϏā§āĻŽāĻž āϏāĻŽā§āĻĒāϰā§āĻā§ āĻāĻžāύāϤ⧠āĻāĻĒāύāĻžāϰ āϰāĻžāĻā§āϝā§āϰ āύāĻŋāώā§āϧāĻžāĻā§āĻāĻžāĻā§āϞ⧠āĻĻā§āĻā§āύ।
আপনার মাঝে যদি সর্দি-কাশির (কোল্ড কিংবা ফ্লু) লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে ঘরে অবস্থান করুন এবং আপনার ডাক্তারকে কল করে কিংবা করোনাভাইরাস হেলথ ইনফরমেশন হটলাইন, 1800 020 080 নম্বরে কল করে টেস্টের ব্যবস্থা করুন।
বাংলায় করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) বিষয়ক আমাদের সর্বশেষ আপডেটের জন্য ভিজিট করুন: