খেলার প্রথমার্ধে প্রবল চাপের মুখে ছিল আর্জেন্টিনা। ফরাসি স্ট্রাইকার কিলিয়ান এমবাপ্পেকে ফাউল করায় খেলা শুরুর ১৩ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। স্পটকিকে গোল করে ফ্রান্সকে এগিয়ে নেন অ্যান্টনিও গ্রিজম্যান।
তারপরও ১-১ গোলে শেষ হয় প্রথমার্ধ। ৪১ মিনিটে দুরপাল্লার এক দৃষ্টিনন্দন শটে গোল দিয়ে আর্জেন্টিনাকে সমতায় ফেরান ডি মারিয়া। বিরতি শেষে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ৪৮ মিনিটে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে নেন গ্যাব্রিয়েল মেরাকাডো।
ডান পায়ের অবিশ্বাস্য এক ভলিতে ফ্রান্সকে ৫৭ মিনিটে সমতায় ফেরান রাইট ব্যাক বেঞ্জামিন পাভার্দ। সাত মিনিট পর আর্জেন্টিনার বক্সের ভেতর বল পেয়ে শরীরের ঝাঁকুনিতে জায়গা বের করে বাঁ পায়ের শটে এমবাপ্পে এগিয়ে নেন ফ্রান্সকে। আর ৬৮তম মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলে দূর করে দেন ম্যাচের ফল নিয়ে সব অনিশ্চয়তা। গ্রিয়েজমান, পগবা, জিরুদ হয়ে বক্সের ভেতরে ডানে বল পান এমবাপ্পে। ঠাণ্ডা মাথার ফিনিশিংয়ে ফ্রাংকো আরমানির ডান দিক দিয়ে তা পাঠিয়ে দেন জালে।
এরপর নিঃসঙ্গ যোদ্ধার মতো একাই লড়াই করার চেষ্টা চালিয়ে যান মেসি। ইনজুরি সময়ে তাঁর দারুণ ভাসানো বলে গোল করে আর্জেন্টিনাকে ক্ষীণ আশা দিয়েছিলেন বদলি হিসেবে নামা আগুয়েরো। কিন্তু শেষ রক্ষা হয় নি।
বিস্তারিত দেখুন নিচের লিঙ্কে: