খেলা শুরুর পর ১৮ মিনিটে দুঃখজনকভাবে প্রথম গোল খেয়ে বসে ক্রোয়েশিয়া। বক্সের বাইরে ডানদিকে অ্যান্টনি গ্রিজম্যানকে ফাউল করা হলে ফ্রিকিক পায় ফ্রান্স। গোলপোস্টের সামনে গ্রিজম্যানের নেয়া ফ্রিকিক ক্রোয়েট ফুটবলার মানজুকিচের মাথায় লেগে চলে যায় নিজেদের বক্সেই।
এরপর ১০ মিনিটের ব্যবধানে পেরেসিক গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরান। ৩৮ মিনিটে ডি বক্সের ভিতরে হ্যান্ডবল করেন পেরিসিচ, পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। পেনাল্টি থেকে ফ্রান্সকে আবারও এগিয়ে দিলেন গ্রিজমান (২-১)।
দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগ নষ্ট করে ক্রোয়েশিয়া। এদিকে, ৫৯ মিনিটে ডান প্রান্ত দিয়ে বল টেনে নিলেন এমবাপ্পে। তাঁর নিচু ক্রস থেকে গ্রিজমান পল পগবার দিকে ঠেলে দেন বল। পগবার ডান পায়ের শট মদরিচের গায়ে লেগে ফিরে এলে ফিরতি বলে বাঁ পায়ের শট থেকে গোল করেন তিনি (৩-১)।
৬৫ মিনিটে লুকাস হার্নান্দেজের বানিয়ে দেওয়া বলে চমৎকার শট নিয়ে গোল করলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে (৪-১)।
এর ৪ মিনিট পরেই হুগো লরিসের হাস্যকর এক ভুলে বল জালে পাঠালেন মারিও মানজুকিচ। বিশ্বকাপের মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে একই খেলায় গোল ও আত্মঘাতী গোল করে ফেললেন ক্রোয়েশিয়ান ফরোয়ার্ড।
১৯৯৮ বিশ্বকাপ জেতা ফ্রান্সের এটি দ্বিতীয় শিরোপা। এর আগে ২০০৬ সালে ফাইনালে ওঠলেও ইতালির কাছে হেরে গিয়েছিল দলটি।
বিস্তারিত দেখুন নিচের লিঙ্কে: