১৯৯৬ সালের ডিসেম্বরে সপরিবারে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসন করেন বাংলাদেশের সাংবাদিক ও কলামিস্ট অজয় দাশগুপ্ত।
এসবিএস বাংলার সঙ্গে তার প্রথম যোগাযোগ ঘটে ১৯৯৭ সালে, বলেন তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার গণমাধ্যমে সেই সময়ে এসবিএস-এর ভূমিকা সম্পর্কে তিনি বলেন,
“এসবিএস টেলিভিশনের ঐ সময়কার ভূমিকা আমাদের মনোভূমি গঠনের ক্ষেত্রেও একটা প্রভাব বিস্তার করেছে বলে আমি মনে করি।”

এসবিএস-এর ৫০ বর্ষপূর্তি নিয়ে সাংবাদিক ও কলামিস্ট অজয় দাশগুপ্ত বলেন, “আমরা বাংলাদেশের মানুষ, বাঙালি মানুষ, বাংলায় কথা বলি উভয় বাংলার মানুষ। আমাদের সকলের সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং রাজনীতির ঊর্ধ্বে যে সম্প্রীতি, এসবিএস-এর মাধ্যমে সেটি যেন আমরা চলমান রাখতে পারি।” Credit: Ajoy Dasgupta Via Facebook
“অপরিণত বয়সে আলী হাবিবের এই হঠাৎ বিদায় আমাদেরকে মর্মাহত করেছে। আজকে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এসবিএস-এর শ্রোতাদেরকে বলবো যে, আমাদের এই বহুজাতিক সমাজে আমাদের নিজস্ব মিডিয়ার বাইরে এই একটি মাত্র মিডিয়া আমাদেরকে কথা বলার সুযোগ দেয় মাঝে মাঝে। আমাদের মতামত প্রকাশ করার সুযোগ দেয়। আমাদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করার সুযোগ দেয়।”
তিনি আরও বলেন,
“আমরা বাংলাদেশের মানুষ, বাঙালি মানুষ, বাংলায় কথা বলি উভয় বাংলার মানুষ। আমাদের সকলের সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং রাজনীতির ঊর্ধে যে সম্প্রীতি, এসবিএস-এর মাধ্যমে সেটি যেন আমরা চলমান রাখতে পারি।”
সাংবাদিক ও কলামিস্ট অজয় দাশগুপ্তের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
READ MORE

নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন
এসবিএস বাংলা এখন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত দক্ষিণ এশীয় সকল জনগোষ্ঠীর জন্য এসবিএস সাউথ এশিয়ান চ্যানেলের অংশ।
এসবিএস বাংলা লাইভ শুনুন প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় এসবিএস সাউথ এশিয়ান-এ, ডিজিটাল রেডিওতে, কিংবা, আপনার টেলিভিশনের ৩০৫ নম্বর চ্যানেলে। এছাড়া, এসবিএস অডিও অ্যাপ-এ কিংবা আমাদের ওয়েবসাইটে। ভিজিট করুন www.sbs.com.au/bangla.
আর, এসবিএস বাংলার পডকাস্ট এবং ভিডিওগুলো ইউটিউবেও পাবেন। ইউটিউবে সাবসক্রাইব করুন এসবিএস সাউথ এশিয়ান চ্যানেল। উপভোগ করুন দক্ষিণ এশীয় ১০টি ভাষায় নানা অনুষ্ঠান। আরও রয়েছে ইংরেজি ভাষায় এসবিএস স্পাইস।