১৯৯১ সালে মেলবোর্নে এসে বসবাস শুরু করেন তরুণ ভট্টাচার্য।
“প্রথম প্রথম দেশ থেকে এলে সবারই দেশের একটা বিশেষ টান থাকে। মানে আমরা যারা ফার্স্ট জেনারেশন, প্রথম প্রজন্মের যারা অস্ট্রেলিয়ায়, তাদের তো চিরকালই সে টানটা থাকে,” বলেন তিনি।
“এখানে আসার পরে তখন আমরা যেটা খুব বেশি মিস করতাম, সেটা হচ্ছে যে, আমাদের দেশের খবরাখবর, দেশের সিনেমা, চলচ্চিত্র, অনুষ্ঠান, গান, ইত্যাদি। তো তখন আমরা দেখতে পেলাম যে, এসবিএস চ্যানেলে অনেক, মাঝে মাঝে, অনেক বলবো না, কিছু সীমিত সংখ্যক সিনেমা দেখানো হতো, ভারতের, বলিউডের কিছু সিনেমা দেখানো হতো। বাংলা ও দু’একটা কখনও কখনও দেখানো হয়েছে। তো সেই সূত্রে আমরা এসবিএস চ্যানেলের ওপরে খুব ইন্টারেস্টেড হই।”
এসবিএস বাংলার তৎকালীন একজিকিউটিভ প্রডিউসার রথীন মুখোপাধ্যায় ছুটিতে থাকলে তার অবর্তমানে অনুষ্ঠান পরিচালনা করার সুযোগ পেয়েছিলেন তরুণ ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, “এটা হচ্ছে আপনার ১৯৯৯ সাল থেকে শুরু করে, আমি বলবো ২০০৯-১০ অবধি এক নাগাড়ে মাঝে মাঝে আমি গিয়ে (অনুষ্ঠান) করতাম। যখনই থাকতেন না। মেলবোর্নে করতাম। অস্থায়ী কর্মী বা ক্যাজুয়াল প্রডিউসার হিসেবে।”
“২০১১ সালের প্রথম দিকে বোধ হয়, যখন রথীনদা অবসর নেন চাকরি থেকে, তখন আমাকে উনারা অ্যাপ্রোচ করেন যে, অনুষ্ঠান করার জন্য। যত দিন না উনারা পার্মানেন্ট কাউকে পান।”
“আমি যেহেতু অন্য পেশায় নিযুক্ত, তাই আমার পক্ষে সোমবার দিন গিয়ে লাইভ প্রোগ্রাম করাটা একটু অসুবিধে হতো। তাও আমি কয়েক মাস এক নাগারে সেই অনুষ্ঠান লাইভ করেছিলাম এবং শেষের দিকে রেকর্ড করতাম।”
এসবিএস-এর ৫০ বর্ষ পূর্তি নিয়ে এসবিএস বাংলার সঙ্গে কথা বলেছেন তরুণ ভট্টাচার্য। সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
READ MORE

নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন
এসবিএস বাংলা এখন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত দক্ষিণ এশীয় সকল জনগোষ্ঠীর জন্য এসবিএস সাউথ এশিয়ান চ্যানেলের অংশ।
এসবিএস বাংলা লাইভ শুনুন প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় এসবিএস সাউথ এশিয়ান-এ, ডিজিটাল রেডিওতে, কিংবা, আপনার টেলিভিশনের ৩০৫ নম্বর চ্যানেলে। এছাড়া, এসবিএস অডিও অ্যাপ-এ কিংবা আমাদের ওয়েবসাইটে। ভিজিট করুন www.sbs.com.au/bangla.
আর, এসবিএস বাংলার পডকাস্ট এবং ভিডিওগুলো ইউটিউবেও পাবেন। ইউটিউবে সাবসক্রাইব করুন এসবিএস সাউথ এশিয়ান চ্যানেল। উপভোগ করুন দক্ষিণ এশীয় ১০টি ভাষায় নানা অনুষ্ঠান। আরও রয়েছে ইংরেজি ভাষায় এসবিএস স্পাইস।