এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করে, তা বোঝার চেষ্টা করছে সবাই, এমনকি গবেষকরাও।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, বড় নির্বাচনে এআই নেতিবাচকভাবে ব্যবহৃত হলেও এটি যে ফলাফল পরিবর্তন করেছে, তার শক্ত প্রমাণ নেই। তবে এটি জনগণের গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা প্রভাবিত করতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান আইন এআই সম্পর্কিত ঝুঁকি মোকাবিলায় যথেষ্ট নয়। সরকার ভলান্টারি গাইডলাইন চালু করলেও সাধারণ জনগণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নীতি নেই।
২০২৩ সালে এক ব্যবসায়ী এআই-নির্মিত বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আদিবাসীদের ‘না’ ভোট দিতে উৎসাহিত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। যদিও কিছু নীতি ও মানদণ্ড তৈরি হয়েছে, তবু এআই ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট আইন নেই।
আসন্ন নির্বাচনে অস্ট্রেলিয়ানরা ডিপফেক, চ্যাটবট ও বিভ্রান্তিকর ছবি দেখতে পারে। তবে কন্টেন্ট নির্মাতাদের জানাতে হবে না যে এটি এআই-নির্মিত।
নির্বাচন কমিশনও ভুল তথ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। যদিও অনুমোদিত রাজনৈতিক প্রচারণায় তথ্যসূত্র লাগবে, তবু এটি এআই-নির্মিত কি না, তা প্রকাশের দরকার নেই।
গবেষকরা বলছেন, ভোটারদের সচেতন হওয়া জরুরি, কারণ বাস্তব ও ভুয়া তথ্য পার্থক্য করার দায়িত্ব শেষ পর্যন্ত তাদের ওপরই পড়ে।
অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাব্য প্রভাব কি হতে পারে এ বিষয়টি এই প্রতিবেদনে আলোচনা করা হয়েছে।
পুরো প্রতিবেদনটি শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারে ক্লিক করুন।
আরও জানতে sbs.com.au/sbsexamines দেখুন।
এবং যদি আপনি নির্বাচনের আগে কোনো ডিপফেক বা সন্দেহজনক বিষয়বস্তু দেখতে পান, তাহলে sbsexamines@sbs.com.au-এ একটি ইমেল পাঠাতে পারেন।
পাওয়া যাচ্ছে?
এসবিএস বাংলা এখন অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত দক্ষিণ এশীয় সকল জনগোষ্ঠীর জন্য এসবিএস সাউথ এশিয়ান চ্যানেলের অংশ।
এসবিএস বাংলা লাইভ শুনুন প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় এসবিএস সাউথ এশিয়ান-এ, ডিজিটাল রেডিওতে, কিংবা, আপনার টেলিভিশনের ৩০৫ নম্বর চ্যানেলে। এছাড়া, এসবিএস অডিও অ্যাপ-এ কিংবা আমাদের ওয়েবসাইটে। ভিজিট করুন www.sbs.com.au/bangla